৭১ এর গণহত্যা কুমিল্লার একটি হত্যাযজ্ঞ (অবশ্যই শুনবেন)
কুমিল্লার একটি হত্যাযজ্ঞ (অবশ্যই শুনবেন)
কণ্ঠ দিয়েছেন ঈশিতা হায়দার। বইয়ের সোর্স - ৭১ এর গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ ডাঃ এম এ হাসান। শুনুন চমৎকার এই বই পড়া। আপনারা যারা কণ্ঠ বা ভিডিও দিতে চান তারা নীচের বর্ণনা পড়ুন।
কণ্ঠ দিয়েছেন ঈশিতা হায়দার। বইয়ের সোর্স - ৭১ এর গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ ডাঃ এম এ হাসান। শুনুন চমৎকার এই বই পড়া। আপনারা যারা কণ্ঠ বা ভিডিও দিতে চান তারা নীচের বর্ণনা পড়ুন।
সাধারণ এক কণ্ঠযোদ্ধা
আপনার কণ্ঠে অনুপ্রাণিত হোক নতুন প্রজন্ম
আপনি কি মোটামুটি সুন্দর করে বাংলা বা ইংরেজি রিডিং পড়তে পারবেন?
"সুন্দর" মানে স্পষ্ট শোনা ও বোঝা গেলেই হবে।
অনেকেই লেখা পড়তে চান না। কিন্তু শোনা গেলে শোনেন।
এতে সময়ও কম ব্যয় হয়।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক লেখা পড়ে ভিডিও আকারে আমাদের দিন।
আমরা সেটি পেইজে আপনার নাম মেনশন সহ প্রচার করতে চাই।
আপনি অফিসে, বাসায়, নিজের রুমে বা
যে কোন জায়গা থেকে রিডিং পড়ে দিতে পারবেন।
কী পড়তে হবে সেটি আমরা দিয়ে দেবো।
মূলত সবাইকে মুক্তিযুদ্ধের কাজে অংশীদার করতে চাচ্ছি।
আমাদের কোন প্রফেশনাল লোক নেই।
আমরা চাচ্ছি মুক্তিযুদ্ধের কাজে সাধারণের অংশগ্রহণ।
অপেক্ষায় রইলাম।
RULES:
ভিডিও হলে সুবিধা হচ্ছে এটাকে প্র্যাক্টিকাল মনে হয়। নতুন প্রজন্মের একটি তরুণ বা তরুণী যুদ্ধের কথা বলছে - সেটা অনেককেই উৎসাহ দেবে। এবং ভিডিওটা চাইলে কয়েক খণ্ড করে দিতে পারেন। একবারে রেকর্ড করতে হবে এমন কোন কথা নেই। আমরা জোড়া দিয়ে নিতে পারবো। আমরা চাই একেবারে সাদামাটা মানের ভিডিও। সাধারণের ভাষায় মুক্তিযুদ্ধ। এবং সাধারণের অংশগ্রহণেই। যদি ৫০ টা মানুষও শোনে সেটাই সফলতা। ভিডিওটা আপনি পড়ার টেবিল, বা কোন সুন্দর জায়গা বা শোনা যায় এমন একটা নিরিবিলি জায়গায় বসে রিডিং পড়ে দিতে পারেন। এবং পাঠককে বোঝানোর জন্য পড়ার ফাঁকে ফাঁকে আপনার নিজের ২/১ টা মন্তব্য দিতে পারেন। আপনার অনুভূতিটা জানাও সবার দরকার।
ভিডিওতে আপনি থাকবেন - আর পাশাপাশি কোন দৃশ্য বা লোক থাকলেও সমস্যা নাই। বিশেষ কোন পোশাক বা প্রস্তুতি দরকার নেই। অনেকটা সাংবাদিকদের মত। যেন আপনি এই সংবাদের উপর একজন রিপোর্টার। (নিতান্তই যদি ভিডিওতে না থাকতে চান সেক্ষেত্রে শুধু অডিও করে দিলেও চলবে। কিন্তু অডিওর ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে ফেসবুকে পোস্ট করা যায়না। সেটার সাথে অন্য ছবি জুড়ে দিয়ে এডিটিং করে করতে হয় যা অনেক সময় ঘটনার সাথে মেলেনা। তবে সব লেখাই ওয়েবসাইটে থাকবে সেটা নিশ্চিত। এবং ওয়েবসাইটের লিংক ফেসবুকে দেয়া যাবে। এতে রিচ কম হয় অর্থাৎ বেশি মানুষের কাছে পৌঁছায়না।)
জমা দেবার কোন নির্দিস্ট সময়সীমা নেই। আপনার ইচ্ছা মত সময়ে দিতে পারবেন।
No comments